মোবাইল নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড চেক ২০২৪
প্রিয় পাঠক, আপনি কি মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক এবং স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার বের করার নিয়ম সম্পর্কে। আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে জানতে পারবেন মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক এবং নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক সম্পর্কে বিস্তারিত।
বর্তমান সময়ে আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে এনআইডি কার্ড ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এনআইডি কার্ড করার পরে দীর্ঘদিন যাবত এনআইডি কার্ডটি (স্মার্ট কার্ড) হাতে না পাওয়ার কারণে বিভিন্ন প্রয়োজনে এই এনআইডি কার্ড ব্যবহার করতে পারি না। তাই এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আলোচনা করব চেক করে কিভাবে এন আই ডি কার্ডটি সংগ্রহ করবেন এ বিষয়ে।
পেজ সূচিপত্রঃ মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক
ভূমিকা
আপনারা অনেকেই জানেন না যে আপনাদের এনআইডি কার্ডের স্মার্ট কার্ড ছাড়াও সফট কপি আকারে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা যায়। যেহেতু আমাদের স্মার্ট কার্ড টি পেতে দীর্ঘদিন সময় প্রয়োজন হয়। সেজন্য মোবাইল নাম্বার দিয়ে চেক করে আপনার এনআইডি কার্ডটি ডাউনলোড করতে পারবেন।
আমি এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব আইডি কার্ড চেক্, নতুন ভোটার চেক, স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম, মোবাইল নাম্বার দিয়ে পরিচয় বের করা্, ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক, পুরাতন আইডি কার্ড চেক, ভোটার নাম্বার দিয়ে বের করার নিয়ম এবং ভোটার চেক এ বিষয়ে।
মোবাইল নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড চেক ২০২৪
আমরা অনেকেই মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু আসলে কি মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করার কোন সুযোগ আছে? আমরা যদি সঠিক তথ্য বা উপায় না জেনে থাকি তাহলে ভুল উপায় এ চেষ্টা করতে থাকলে তার ফলাফল কখনোই আশানুরূপ পাওয়া যায় না।
আরও পড়ুনঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
আসলে প্রকৃতপক্ষে সরাসরি মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করা যায় না। কিন্তু একটা পরোক্ষ উপায় আছে সেটা হচ্ছে, যে আইডি কার্ড চেক করতে চায় সেই মোবাইল নাম্বারটি আপনার এনআইডি কার্ড এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা থাকতে হবে।
এরপর যা করবেন সেটি হল ওই সিম কোম্পানির কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে মোবাইল নাম্বারটি কোন আইডি নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে তা জানতে পারবেন এবং সেখান থেকে আইডি নাম্বার সংগ্রহ করতে হবে। তারপর সেই এনআইডি নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম
নতুন ভোটার হওয়ার পর ভোটার নিবন্ধন ফরমের নিচে অংশ কেটে আবেদনকারী কে দেওয়া হয় যাকে ভোটার নিবেদন স্লিপ বলে থাকে। ভোটার নিবন্ধন স্লিপ এর ওপর একটি ইউনিক নম্বর থাকে যাকে ফোন নাম্বার বলা হয়। আপনি চাইলে খুব সহজে এই ফোন নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে আমার ওয়েবসাইটে একটি পোস্ট করা হয়েছে। আপনি চাইলে সেটি পড়ে নিতে পারেন এবং উল্লেখিত উপায় ফরম নাম্বার দিয়ে বাংলাদেশ এনআইডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম এর ওয়েবসাইট থেকে আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
ধাপ ০১ঃ NID Wallet App Download
আপনি যে মোবাইলটা দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন সে মোবাইলে সর্বপ্রথম এনআইডি ইন্সটল করতে হবে। Google Play স্টোরে গিয়ে NID Wallet লিখে সার্চ করলে NID Wallet অ্যাপটি পাওয়া যাবে এবং ইন্সটল অপশনে ক্লিক করে অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে।
প্রথমেই এনআইডি ওয়ালেট অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে কারণ আইডি কার্ড ডাউনলোড করার প্রসেসের মধ্যে NID Wallet অ্যাপ ব্যবহার রয়েছে। আগে NID Wallet ইনস্টল না করলে মাঝপথে যখন প্রয়োজন পড়বে তখন সবকিছু বাদ দিয়ে এনআইডি ওয়ালেট অ্যাপ ইন্সটল করার জন্য প্লে স্টোরে যেতে হবে। সেহেতু আগেই মোবাইলে ইন্সটল করে নিতে হবে।
ধাপ ০২ঃ Bangladesh NID Application System ভিজিট
NID Wallet অ্যাপ ইন্সটল করা হয়ে গেলে আপনি আপনার মোবাইলের গুগল ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করে সার্চ করবেন Service Nidw Gov bd.
ছবিতে দেখোনো স্থানে ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি ওয়েবসাইট আসবে এটি হচ্ছে এনআইডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম এর ওয়েবসাইট।
এই ওয়েব সাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করুন তাহলে নিচের ছবি আসবে।
ধাপ ০৩ঃ রেজিস্ট্রেশন ফ্রম পূরণ
ফর্মে প্রথমে স্লিপ নম্বর অথবা এন আই ডি নাম্বার দিতে হবে। আমরা যেহেতু ভোটার স্লিপ দিয়ে আইডি কার্ড ডাউনলোড করব সেহেতু গোটা স্লিপ নম্বরটি লিখে দিতে হবে।
প্রথমে ডেট এরপরে মাস এবং বছর সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। তারপরের ঘরটি ছবিতে যে ক্যাপচা টি দেখা যাবে সেটি সম্পূর্ণ মিল রেখে লিখতে হবে। ক্যাপচাটি লিখতে ভুল করা যাবে না।
ধাপ ০৪ঃ ফরমের বর্তমান এবং অস্থায়ী ঠিকানা পূরণ
নতুন ভোটার নিবন্ধনের ফরমে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যেটি লিখেছিলেন সেই অনুযায়ী বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানার বিভাগ জেলা এবং উপজেলা সিলেক্ট করতে হবে। স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা যদি আলাদা আলাদা হয় তাহলে আলাদা আলাদা ভাবে পূরণ করতে হবে।
ঠিকানা সিলেট করার সময় যদি ভুল হয় তাহলে রেজিস্ট্রেশন হবে না বরং এনআইডি অ্যাকাউন্ট লকড হয়ে যাবে। তাই সাবধানতার সাথে সঠিক ঠিকানা সিলেট করতে হবে। তারপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ধাপ ০৫ঃ মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন
পেজটি লোড হয়ে আপনার যে নাম্বার দিয়ে এন আইডি কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল সেই নাম্বারটি এখানে দেওয়া থাকবে। কারণ এই নাম্বারটিতে একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে। ভেরিফিকেশন কোডটি ৪৫ সেকেন্ড এর মধ্যে সাবমিট করতে হবে। যদি ৪৫ সেকেন্ডের মধ্যে দিতে ব্যর্থ হন তাহলে পুনরায় কোড পাঠাতে হবে।
অতঃপর বল বাটনে ক্লিক করতে হবে তাহলে এর পরবর্তী পেজটি লোড হবে।
ধাপ ০৬ঃ NID Wallet দিয়ে ফেস ভেরিফাই
মোবাইল নম্বর ভেরিফাই হওয়ার পরে NID Wallet অ্যাপ দিয়ে ফেস ভেরিফাই করতে হবে।আপনার ক্ষেত্রে উপরের নমুনা ছবির মত পেয়ে যাবে। সেখান থেকে লাল বৃত্তের মধ্যে ক্লিক করতে হবে তাহলে আপনার ফোন থেকে NID Wallet অ্যাপ ওপেন হয়ে যাবে।
NID Wallet ওপেন হলে দেখবেন আপনার ফোনের সামনের ক্যামেরা চলে আসবে। তখন ক্যামেরার দিকে সোজা ভাবে তাকাবেন দেখবেন ফেস ক্যাপচার হয়ে যাবে এবং নিচের দিকে ডেমোক্রেসির ওপর টিক চিহ্ন উঠবে। NID Wallet ফেস ক্যাপচার করার সময় আপনাকে গাইডলাইন দিবে। গাইডলাইন অনুযায়ী।
মোট তিনবার ফেস ক্যাপচার করতে হবে ফেস ক্যাপচার হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে একটি মেসেজ আসবে। সেখান থেকে OK বাটনে ক্লিক করলে দেখবেন একটি পেজ লোড হয় পাসওয়ার্ড সেট আপ করার অপশনে নিয়ে যাবে।
ধাপ ০৭ঃ NID Account পাসওয়ার্ড সেট আপ
ভেজ ভেরিফাই শেষ হলে উপরের ছবির মত পেজ আসবে। এখানে আপনার নাম এবং ছবি দেখা যাবে। আপনি চাইলে এড়িয়ে যান বাটনে ক্লিক করে পাসওয়ার্ড সেট আপ করার বিষয়টি বাদ দিতে পারেন। তবে আমার উপদেশ হলো একটি পাসওয়ার্ড সেট করবেন এবং পাসওয়ার্ডটি নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করবেন।
পাসওয়ার্ড সেট করার জন্য সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করুন। এখানে একটি পেজ লোড হবে সেখানে ইউজারনেম এবং নতুন একটি পাসওয়ার্ড সেট করার জন্য বলবে। ইউজারনেম না দিলেও সমস্যা নাই তবে নতুন একটি পাসওয়ার্ড টাইপ করবেন এবং নিচের ঘরে পুনরায় সেই পাসওয়ার্ডটি লিখে আপডেট বাটন ক্লিক করবেন।
তাহলে আপনার এনআইডি অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে এবং পেজটি লোড হয়ে এনআইডি ড্যাশবোর্ড এ নিয়ে যাবে।
ধাপ ০৮ঃ আইডি কার্ড ডাউনলোড
Nid account Dashboard এ আপনার ছবি, নাম ও ঠিকানা দেখা যাবে। এছাড়াও প্রোফাইল স্মার্ট এনআইডি কার্ড স্ট্যাটাস এবং ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবেন। আপনার প্রয়োজন মত এখান থেকে যেকোন অপশন ব্যবহার করতে পারবেন। যেহেতু আমরা এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করব সে তো ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে এন আই ডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে যা পিডিএফ ফরমেটে থাকবে।
নতুন ভোটারদের এনআইডি কার্ডের স্থিতি পরীক্ষা করতে, এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন: আপনার মোবাইল ডিভাইস থেকে “NID [স্পেস] ফর্ম নম্বর [স্পেস] DD/MM/YYYY” ফর্ম্যাট সহ 105 নম্বরে একটি SMS পাঠান। আপনার NID প্রস্তুত হলে একটি ফিরতি বার্তা আপনাকে অবহিত করবে এবং NID নম্বরও প্রদান করবে।
এখনও আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র না পান, তাহলে মোবাইল SMS এর মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি চেক করার একটি বিকল্প রয়েছে। এটি মাধ্যমে আপনার স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর পেয়ে যাবেন, যা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে।
এছাড়াও, আপনার কাছে সরাসরি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর সনাক্ত করা এবং অনলাইনে আপনার ভোটার স্লিপ নম্বর বা ফর্ম নম্বর ব্যবহার করে আপনার কার্ড ডাউনলোড করার বিকল্প রয়েছে।
ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক
- Google Play স্টোরে গিয়ে NID Wallet ইন্সটল করতে হবে।
- গুগল ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করে সার্চ করবেন Service Nidw Gov bd.
- অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার এর ফরম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।
- স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা পূরণ করতে হবে।
- এনআইডি বানানো হয়েছে সেই মোবাইল নাম্বারের ওটিপি দিয়ে সাবমিট করতে হবে।
- NID Wallet অ্যাপ দিয়ে ফেস ভেরিফাই করতে হবে।
- পাসওয়ার্ড সেট আপ করে এন আই ডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে।
স্লিপ দিয়ে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে কি কি প্রয়োজন হয়
- নেটওয়ার্কের সংযুক্ত একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন।
- এন আই ডি নাম্বার।
- ফর্ম নাম্ব।
- এন আই ডি কার্ড তৈরিতে ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারটি।
- যার এনআইডি কার্ড ওনাকে উপস্থিত থাকতে হবে।
পুরাতন আইডি কার্ড চেক করুন অনলাইনে
- সবার প্রথমে আপনাকে এখানে ক্লিক করতে হবে।
- আপনি ঠিক উপরের পিকচারের মতো একটি সাইটে প্রবেশ করবেন।
- এবার সবার শুরুতে আপনাকে আপনার মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
- আপনার মোবাইলে একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে।
- এখন ওটিপি ভেরিফিকেশন ফর্ম এর মধ্যে উক্ত নম্বরটি দিতে হবে।
- এখন আপনার সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে।
- যেখানে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এর নম্বর দিতে হবে।
- তার ঠিক নিচের অপশনে আপনার জন্ম তারিখ প্রদান করতে হবে।
- সবশেষে আপনি “পরবর্তী পদক্ষেপ” নামক বাটনে ক্লিক করবেন।
ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম
ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার জন্য সর্বপ্রথম বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে হবে সুতরাং এর জন্য এখানে ক্লিক করুন সুতরাং মেনুবার থেকে ভোটার তথ্য বাটনে।
ভোটার তথ্য পেজে যাওয়ার পরে আপনি খালি ঘর দেখতে পাবেন তার মধ্যে প্রথম ঘর অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র / ফরম নাম্বার এই ঘরের মধ্যে আপনার কাছে থাকা অ্যান্ড আইডি নাম্বার অথবা ফর্ম নাম্বার বসাতে হবে। নিচে আরেকটি খালি ঘর দেখতে পাবেন সেখানে আপনার সঠিক জন্ম তারিখটি সিলেক্ট করতে হবে। অবশ্যই আপনার আইডি কার্ড করার সময় যেভাবে দিয়েছেন ঠিক সেভাবে।
ভোটার আইডি কার্ড চেক ২০২৩
ভোটার আইডি কার্ড চেক করার বিষয়টি এই অনুচ্ছেদে আপনাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করব। তবে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা হয় অ্যাপস এর মাধ্যমে অথবা আপনারা ওয়েবসাইট থেকেও চেক করতে পারেন। তবে অ্যাপস এর মাধ্যমে ভোটার চেক ২০২৩ সালে সবচাইতে সহজ একটি মাধ্যম।
এর পরবর্তী অনুচ্ছেদে ভোটার আইডি কার্ড চেকিং অ্যাপ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এবং এর আগেও আলোচনা করা হয়েছে মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম সম্পর্কে।
ভোটার আইডি কার্ড চেকিং অ্যাপ
- আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ডিভাইসে গুগল প্লে স্টোরে যান।
- NID Checker-BD অ্যাপটি ইনস্টল করুন।
- অ্যাপটি খুলুন এবং আপনার মোবাইল নম্বর সহ আপনার NID নম্বর লিখুন।
- একবার প্রবেশ করার পরে, আপনার জন্ম তারিখ নির্বাচন করুন।
- যাচাইকরণ প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচাই বাটনে ক্লিক করুন।
- অ্যাপটি আপনার রেফারেন্সের জন্য একটি ফটো সহ ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য প্রদর্শন করবে।
শেষ কথাঃ মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক
ইতিমধ্যেই আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনেছেন মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক এবং স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম এ সম্পর্কে । যদি আপনি এখনো মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক এবং স্লিপ দিয়ে ডাউনলোড করতে কি কি প্রয়োজন হয় সে বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পুনরায় মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এই আর্টিকেলটি আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে শেয়ার করুন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনার মূল্যবান মতামতে আমাদের কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানান। পরিশেষে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শেষ করছি ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url