তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং তেলাপিয়া মাছে কি এলার্জি আছে সম্পর্কে। আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে জানতে পারবেন তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং তেলাপিয়া মাছে কি এলার্জি আছে সম্পর্কে বিস্তারিত।
পুষ্টি হচ্ছে মানব জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। যা ছাড়া কোন মানুষই স্বাভাবিকভাবে চলাচল এবং কাজকর্ম করতে পারে না। আর এই পুষ্টিগুণ সরবর হয়ে থাকে বিভিন্ন খাদ্য উপাদান থেকে। তাই আর্টিকেলটিতে আমি আলোচনা করব তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং পাঙ্গাস মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এ সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃ
ভূমিকা
আপনারা অনেকে জানেন না তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। আমি এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করব তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ, তেল আছে কি এলার্জি আছে, পাঙ্গাস মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা, রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা এই সম্পর্কে।
আরও পড়ুনঃ মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
এছাড়াও আমি আরো আলোচনা করব রুই মাছ খেলে কি হয়, তেলাপিয়া মাছের বৈশিষ্ট্য, লাইলনটিকা মাছের উপকারিতা এবং আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে। যদি আপনি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে পারবেন।
তেলাপিয়া মাছে কি এলার্জি আছে
সর্বপ্রথম যে বিষয়টি না বললেই নয় সেটি হল মানব জীবনে বেঁচে থাকার জন্য পুষ্টির প্রয়োজন অপরিসীম। পুষ্টিহীনতার কারণে মানুষের বিভিন্ন রোগ এবং অসুস্থ হয়ে থাকে। স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে পুষ্টি। সম্প্রতি একাধিক গবেষণায় জানা গেছে তেলাপিয়ার মাছের বেশ কয়েকটি ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
তেলাপিয়া মাছ খেলে মরণব্যাধি ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় দর্শক শতাংশ বেড়ে যেতে পারে বলে দাবি করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের গবেষকরা। তেলাপিয়া মাছের দেহে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক বিষ খুঁজে পান। ৮০০ এর বেশি নমুনা পরীক্ষা করে divide ডিবিউটিলিন এবং ডাইঅক্সিন নামের মারাত্মক ক্ষতিকর রাসায়নিক পাওয়া যায় তেলাপিয়া মাছ।
ডিবিউটিলিন ব্যবহার করে বিভিন্ন প্লাস্টিকের জিনিস তৈরি করা হয় যা মানব দেহে প্রবেশ করলে স্থুলতা, হাঁপানি, এলার্জি এবং নানা রকমের রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এটি একটি এমন ভয়ংকর রাসায়নিক যা মানব দেহে প্রবেশ করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। এফ ডি এ এর রিপোর্টে জানাই গেছে, তেলাপিয়া উৎপাদনে ব্যবহৃত মাছের খাদ্য হাঁস, মুরগির দেহাবশেষ থেকে তৈরি করা হয়।
ফলে এগুলো খেয়ে মাছ দ্রুত বাড়ার সাথে সাথে বিষাক্তও হয়ে যায়। তবে বাংলাদেশের এক রিপোর্টে জানা গেছে বাংলাদেশের উৎপাদিত তেলাপিয়া মাছ খাওয়ার ক্ষেত্রে কোন স্বাস্থ্যগত সমস্যা বা ঝুঁকি নেই।
পাংগাস মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা
পাঙ্গাস মাছ আমরা দুই ধরনের পানির পেয়ে থাকি। যেমন লবণাক্ত পানির পাঙ্গাস মাছ এবং মিঠা পানির পাঙ্গাস মাছ। সকল বিষয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়টি বিদ্যমান থাকে ঠিক তেমনি পাঙ্গাস মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। তেলাপোড়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ পরবর্তী অনুচ্ছেদে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
চলুন পড়ে নেই পাঙ্গাস মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
উপকারিতাঃ
- কার্ডিওভাসকুলার রোগ প্রতিরোধ করে।
- মানব শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
- করোনারি হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।
- মায়ের গর্ভে শিশুর বৃদ্ধি অপ্টিমাইজ করে।
- ভ্রুনের বৃদ্ধি সুস্থ রাখে।
- ভ্রুণ সুস্থ রাখে।
- পেশী গঠনে সাহায্য করে।
- পেশীর ভর বাড়ায়।
- পেশীর শক্তিশালী করে।
- পেশীর শক্ত করে।
- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে।
- শরীরের শক্তি বাড়ায়।
- হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
- উচ্চ পুষ্টি উপাদান থাকে চা রক্তনালীতে চর্বি জমতে বাধা দেয়।
- পেশী বৃদ্ধির ত্বরান্বিত করে।
- কার্ডিওভাসকুলার এবং করোনারি হার্ট এর মত বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধ করে।
অপকারিতাঃ
পাঙ্গাস মাছের পাওয়া প্রিজারভেটিভ এবং এন্টিবায়োটিক গুলির বিষয়ে জানা গেছে যে শুধুমাত্র মাছ ভালো রাখতে প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বাজারে বিক্রি হওয়া পাঙ্গাস মাছ ভক্তদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করার সম্ভাবনা নাই।
এ থেকে বলতে পারি পাঙ্গাস মাছের কোন অপকারী দিক নেই। তবে মাছ তাজা রাখার জন্য যেসব মেডিসিন কীটনাশক বা রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় তা মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর। তাই আমাদের উচিত তাজা বা জীবিত পাঙ্গাস মাছ কিনা।
এর থেকে ধারণা নিয়ে আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় পাঙ্গাস মাছ যোগ করতে পারেন এছাড়াও পাঙ্গাস মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে কিন্তু আমরা মূল বিষয়গুলো আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি।
রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা
আমরা বাঙালি হিসেবে বাংলা বাংলাদেশের খাবারের তালিকায় রুই মাছ থাকবে না এটা কখনো হতে পারে না। আমাদের মধ্যে অধিকাংশ লোকের ঐ মাছের মধ্যে রুই মাছ প্রিয়। এছাড়াও রুই মাছের প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল ও আয়োডিন এবং ওমেগা থ্রি এসিড বিদ্যমান। চলুন জেনে নিয়ে রুই মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
রুই মাছের উপকারিতাঃ
- রুই মাছে থাকা ভিটামিন আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- রুই মাছের মধ্যেউপস্থিত ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড যা আমাদের হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী
- রুই মাছে ভিটামিন এ পাওয়া যায় যা আমাদের চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ও ত্বকের জন্যেও বেশ উপকারী।
- রুই মাছ এমন একটি মাছ যেটাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় এবং হাত ও দাঁত কে আরো মজুদ করতে সাহায্য করে।
- রুই মাছ বাচ্চাদের খাওয়ালে তাদের ব্রেন ডেভলপ করতে ও আইকিউ বাড়াতে সাহায্য করবে।
যারা ওজন কম করতে চাইছেন বা ওজনের কে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করছেন তারা নিশ্চিন্তে এই রুই মাছ খেতে পারবেন।
রুই মাছের অপকারিতাঃ
রুই মাছ আমাদের সবার ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যকর এবং এই মাছের তেমন কোনো অপকারিতা নেই বললেই চলে। তবে কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যদি মাসটি দূষিত জলে বা আবর্জনা বা কীটনাশক মিশ্রিত জলে হয়ে থাকে তবে এই মাছ খেলে আমাদের পেটের বিভিন্ন রকম সমস্যা হতে পারে তাই মাছ কেনার সময় তাজা দেখে কেনার চেষ্টা করা এবং এলার্জি মতো সমস্যা দেখা গেছে এমন রুই মাছ না খাওয়া।
তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
তেলাপিয়া মাছের পুষ্টিগুণ অন্যান্য মাছের তুলনায় কোন অংশে কম নয়। আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে নিয়মিত এই মাছ খেলে পটাশিয়াম ফসফরসের অভাব পূরণ হবে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক তেলাপিয়া মাছের কি কি পুষ্টি উপাদান থাকে।
প্রতি 100 গ্রাম আছে যা আছেঃ
- ক্যালরিঃ ১২৮
- প্রোটিনঃ ২৬ গ্রাম
- চর্বিঃ ৩ গ্রাম
- কার্বসঃ ০গ্রাম
- নয়াসিন RDI এর ২৪ শতাংশ
- ভিটামিন বি ১২ RDI এর ৩১ শতাংশ
- ফসফরাস RDI এর ২০ শতাংশ
- সেলেনিয়াম RDI এর ৭৮ শতাংশ
- পটাশিয়াম RDI এর ২০ শতাংশ
তাছাড়া আরও বেশ কিছু উপাদান এর মধ্যে বিদ্যমান থাকে যেগুলো মানুষ শরীরের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।
তেলাপিয়া মাছের উপকারিতাঃ
খুব জনপ্রিয় আমাদের খাদ্য সামগ্রী হিসেবে। এই মাছ স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিমান একটি খাবার হিসেবে পরিচিত।
- তেলাপিয়া মাছ প্রোটিন ভিটামিন এবং খনিজ সামগ্রীর ধারণ করে যা স্বাস্থ্যকর থাকার কারণে জনপ্রিয়।
- তেলাপিয়া মাছ নিম্ন কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ নিরাপদ খাদ্য হিসেবে পরিচিত।
- তেলাপিয়া মাছ মজাদার এবং সাধু মাছ হিসেবে পরিচিত। এটি হালকা মাছ হিসেবে জানা হয় যা হজম ক্ষমতা উন্নয়ন করে।
- তেলাপিয়া মাছ তুলনামূলকভাবে মূল্যের এবং দামের সস্তা তা নির্ণয়ের মানুষের চাহিদা রয়েছে।
তেলাপিয়া মাছ খাওয়ার অপকারিতা
সম্প্রতি একাধিক গবেষণায় জানা গেছে তেলাপিয়ার মাছের বেশ কয়েকটি ক্ষতিকর দিক রয়েছে। তেলাপিয়া মাছ খেলে মরণব্যাধি ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় দর্শক শতাংশ বেড়ে যেতে পারে বলে দাবি করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের গবেষকরা। তেলাপিয়া মাছের দেহে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক বিষ খুঁজে পান।
৮০০ এর বেশি নমুনা পরীক্ষা করে ডিবিউটিলিন এবং ডাইঅক্সিন নামের মারাত্মক ক্ষতিকর রাসায়নিক পাওয়া যায় তেলাপিয়া মাছ। ডিবিউটিলিন ব্যবহার করে বিভিন্ন প্লাস্টিকের জিনিস তৈরি করা হয় যা মানব দেহে প্রবেশ করলে স্থুলতা, হাঁপানি, এলার্জি এবং নানা রকমের রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এটি একটি এমন ভয়ংকর রাসায়নিক যা মানব দেহে প্রবেশ করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। এফ ডি এ এর রিপোর্টে জানাই গেছে, তেলাপিয়া উৎপাদনে ব্যবহৃত মাছের খাদ্য হাঁস, মুরগির দেহাবশেষ থেকে তৈরি করা হয়। ফলে এগুলো খেয়ে মাছ দ্রুত বাড়ার সাথে সাথে বিষাক্তও হয়ে যায়।
তবে বাংলাদেশের এক রিপোর্টে জানা গেছে বাংলাদেশের উৎপাদিত তেলাপিয়া মাছ খাওয়ার ক্ষেত্রে কোন স্বাস্থ্যগত সমস্যা বা ঝুঁকি নেই।
রুই মাছ খেলে কি হয়
নিয়মিত রুই মাছ খেলে রক্তপ্রবাহ বাড়ে, ইকোসোনোয়েড নামক হরমোনের মাত্রা কমে। এই রক্ত জমাট বাঁধার অন্যতম কারণ। এই হরমোন কমলে রক্ত জমাটের আশঙ্কাও কমে। রোজ রুই মাছ খেলে হাড়ের ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা রোজ এই মাছ খেলে সমস্যা কমতে পারে। রুই মাছের শরীরে ৭৯ গ্রাম ক্যালরি, ৭৬.৭ গ্রাম পানি, ২.৬৬ গ্রাম নাইট্রোজেন, ১৬.৬ গ্রাম প্রোটিন, ১.৪ গ্রাম ফ্যাট এবং ১০০ এমজি সোডিয়াম রয়েছে।
তেলাপিয়া মাছের বৈশিষ্ট্য
তেলাপিয়া একটি দ্রুত বর্ধনশীল মাছ, যা ১০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে এবং ওজনে ১০ পাউন্ড পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। এই মাসটি দেখতে আমাদের দেশের বহুল সমাদৃত কৈ মাছের মত। এর দেহ বেশ মোটা ও চওড়া। তেলাপিয়া ট্র্যাপির মতো আকৃতির এবং মাছের চিক্লিড পরিবারের বিঘ্নিত পারসিওরেখা বৈশিষ্ট্য দ্বারা সহজেই সনাক্ত করা যায়।
পাশীয়ভাবে গভীর দেহের সাথে সংকুচিত হয় এবং দীর্ঘ পৃষ্ঠীয় পাকা থাকে। ডোরসালফিনের সর্বাগ্রে অংশটি ভারী স্পিন করা হয়। মেরুদন্ডগুলি পেলভিক এবং পায়ুপথের পাখা গুলিতেও পাওয়া যায়। গারো রঙের প্রশস্ত উলঙ্গ বার যা ফ্রাই, ফিঙ্গারলিংস এবং কখনো কখনো প্রাপ্তবয়স্কদের পাশে পাওয়া যায়।
শেষ কথাঃ তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
ইতিমধ্যেই আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনেছেন তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং তেলাপিয়া মাছে কি এলার্জি আছে এ সম্পর্কে । যদি আপনি এখনো তেলাপিয়া মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং তেলাপিয়া মাছে কি এলার্জি আছে সে বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পুনরায় মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এই আর্টিকেলটি আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে শেয়ার করুন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনার মূল্যবান মতামতে আমাদের কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানান। পরিশেষে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শেষ করছি ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url