আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫
প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫ এ সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫ এবং রিটার্ন দাখিলের পূর্বে অবশ্যই যা করবেন সে সম্পর্কে। আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে জানতে পারবেন আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫ এবংরিটার্ন দাখিলের পূর্বে অবশ্যই যা করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
বর্তমান সময়ে অনলাইন এর মাধ্যমে আয় কর প্রদান করা হয়। এ অনলাইনে মাধ্যমে আয়কর প্রদান করার ক্ষেত্রে অনেকেই না জানা থাকার ফলে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি হয়। আমি এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের মাঝে আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫ সেই সকল বিষয়ে সম্পর্কে আলোচনা করব যার ফলে আপনারা বিভিন্ন হুমকি থেকে বেঁচে যেতে পারেন।
পেজ সূচিপত্র
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে অনলাইন এর মাধ্যমে আয় করার প্রদান করা হয়। এ অনলাইনে মাধ্যমে আয়কর প্রদান করার ক্ষেত্রে অনেকেই না জানা থাকার ফলে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি হয়। এ সমসাম মধ্য থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য আমি এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। তবে যদি আপনি আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আশা করি আপনি অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং আপনার আইকন রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
আমরা আর্টিকেলটিতে আলোচনা করেছে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় ২০২৩-২০২৪, ই রিটার্ন সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম, আয়কর রিটার্ন দাখিলের পূর্বে অবশ্যই যা করবেন, আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪, আয়কর রিটার্ন সার্টিফিকেট সঞ্চয়পত্র সহ আরো বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের লিখিত এ আর্টিকেলটি আপনাকে সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইলো।
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় (২০২৪-২০২৫ করবর্ষ)
আয়কর রিটার্ন ডাকলে সময় হচ্ছে প্রতি বছরের নভেম্বর মাস। এক্ষেত্রে বিগত অর্থবছর যেমন জুলাই ২০২৩ থেকে জুন ২০২৪ আপনার কর যজ্ঞ আয়ের উপর কর নির্ধারণ দাখিল করতে হয় নভেম্বর মাসের মধ্যেই। অর্থাৎ ২০২৩ থেকে ২০২৪ এবং করবর্ষ ২০২৪ সাল থেকে ২০২৫ সাল।
তবে যারা আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে চান বা তা প্রথমবারের মতো আয়কর দাখিল করছেন তাদের ক্ষেত্রে 30 জন 2014 তারিখ পর্যন্ত বিনা জরিমানায় আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে দেওয়া হবে। যারা কর দিবেন তাদের সুবিধার্থে মাঝেমধ্যে রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় বৃদ্ধি করা হয়। সেক্ষেত্রে ঝামেলা ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে সব সময় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনার রিটার্ন করে দিবেন।
ই রিটার্ন সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম
অনলাইনে ইউ রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন নিয়ম রয়েছে। যেমন আপনার টিন ও নিজ নামে রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নম্বর দিয়ে ই রিটার্ন সিস্টেম রেজিস্ট্রেশন করার জন্য বিভিন্ন ধাপ অনুসরণ করতে হবে। ধাপগুলো বিস্তারিত ভাবে ছবিসহ উল্লেখ করত আলোচনা করা হলোঃ
ধাপ-১ঃ রেজিস্ট্রেশনের জন্য সর্বপ্রথম এইখানে ক্লিক করে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
আপনারা উপরে যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন তার প্রথম বক্সে আপনার টিআইএন নম্বরটি লিখুন। অতঃপর আপনার নিজের জাতীয় পরিচয় পত্রের রেজিস্ট্রেশন করা আছে এমন মোবাইল নাম্বারটি দিবেন। পরবর্তী ক্যাপচারটি সঠিকভাবে লেখে এবং ভেরি ভেরি বাটনে ক্লিক করে আপনার প্রথম ধাপের কাজটি সম্পন্ন করুন।
ধাপ-২ঃ এই ধাপে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ভেরিফিকেশন করতে হবে। সে ক্ষেত্রে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করার পর পর আপনার মোবাইলে একটি 6 সংখ্যার ওটিপি কোড পাঠানো হবে।
তবে ৬ ডিজিট এর otp কোডটি ওটিপি পেড অপশনে লিখেন এবং আপনি লগইন করার জন্য একটি পাসওয়ার্ড সেট করুন এবং পরবর্তী ধাপটি অনুসরণ করুন।
রিটার্ন দাখিলের পূর্বে অবশ্যই যা করবেন
- আয়কর রিটার্ন দাখিল এর পূর্বে আয়কর নির্দেশিকা ২০২৪ থেকে ২০২৫ পরে নিবেন।
- গত বছরের রিটার্ন দাখিল করলে তার কফি সঙ্গে রাখবেন।
- আপনার আই বিবরণী/বেতন বিবরণী/লাভ লোকসান বিবরণী/ব্যক্তিগত পারিবারিক ব্যয়ের হিসাব সঙ্গে রাখবেন।
- করে পাওয়ার জন্য আপনার বিনিয়োগ তথ্য দিন এবং সম্পন্ন করুন।
- কোন কিছু সম্পর্কে অবগত না থাকলে অভিজ্ঞ বা যিনি বিস্তারিত জানেন এমন কোন ব্যক্তির কাছ থেকে সহযোগিতা নিয়ে আপনার কার্যসম্পন্ন করবেন।
তবে কোন কিছু সম্পর্কে অবগত না থাকলে আমাদের ওয়েব সাইটটিতে আপনারা প্রশ্নের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।
আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫
বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে তাদের প্রতিদিনের অর্থাৎ বাৎসর িক যে পরিমাণ আয় করে সে আ এর কিছু অংশ ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করতে হয়। তবে প্রথমবারের মতো যারা রিটার্ন দাখিল করে বা জানা না থাকার কারণে কিছুদিন দেরি হয় তাদের জন্য কিছু ছাড় রয়েছে যেটা হলো পরবর্তী ত্রিশ জনের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করতে পারবে।
তবে দাখিলের পূর্বে ব্যক্তি শ্রেণীর আয়কর বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো। অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের জন্য নিচের দেওয়া ধাপগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করলে আপনি আপনার আইকন অনলাইনে সুষ্ঠুভাবে প্রদান করতে পারবেন।
ধাপ-১ঃ
এনবিআর ইউ রিটার্ন সিস্টেমে ভিজিট করবেন এবং দুই নাম্বার অপশনে রিটার্ন এ ক্লিক করে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। উপরে দেওয়ার ছবিতে প্রথমে আপনার টিআইএন নাম্বার এরপরে পূর্বে ফিলাকৃত পাসওয়ার্ড এবং ক্যাপচাটি লিখে সাইনে ক্লিক করলে সাইন ইন হয়ে যাবে। সাইন ইন করার পর নিচের মতো একটি পেজ বা ওয়েবসাইট লোড হবে সেখানে বাম পাশে থেকে রিটার্ন সাবমিশন অফ সানি ক্লিক করবেন।
ধাপ ২ঃ এডিটর্ন ফরম এর শুরুতে আপনাকে ট্যাক্স এসেসমেন্ট ইনফরমেশন বা আইকন নির্ধারিত সংক্রান্ত তথ্য অর্থাৎ আয়ের সাল ও উৎস সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য পূরণ করতে হবে।
রিটার্ন ফর্মের প্রথমেই অ্যাসেসমেন্ট ইনফরমেশন এবং হেড অফ ইনফরমেশন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পূরণ করতে হবে. যা আপনার অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দেওয়ার জন্য সম্পূর্ণ সহায়তা করতে পারি।
Reaturn Scheme: Univarsal Self
এটি হচ্ছে আয়কর রিটারনে একটা পদ্ধতি যাকে বাংলায় সার্বজনীন নির্ধারণ করে পদ্ধতি হিসেবে আমরা জানি।
Assessment Year: 2023-2024
যে অর্থ বছরে আমরা আয়কর রিটার্ন দাখিল করি সেটা অর্থবছর. আর সাধারণত পূর্বের অর্থবছরের রিটার্ন ৩০ নভেম্বর এর মধ্যে দাখিল করার চেষ্টা করি এবং সম্ভবপর না হলে জরিমানা মাধ্যমে দাখিল করে থাকি। Assessment Year: 2024-2025 হবে হবে।
Income Year: 2023-2024
গত বছরের আয়কর রিটার্ণ সাবমিট করা হয়। আয়ের বছর হবে – ২০২৩-২০২৪।
Any Taxable Income in the above mentioned income Year
২০২৩-২৪ আয় বছরে আপনি করযোগ্য কোন আয় করে থাকেন, Yes দিয়ে সম্পন্ন করতে হবে। আপনি যত অল্পই আয় করুন না কেন আপনার আয় করযোগ্য হবে। তবে করযোগ্য আয় যদি বছরে পুরুষের ৩ লক্ষ টাকা ও মহিলার ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার কম হয়, আয়কর প্রযোজ্য হবেনা।
Any income Which is fully exempted from tax
বাংলাদেশ সরকার কিছু আয়কে সম্পুর্ণভাবে করমুক্ত করা হয়েছে। এসব খাত থেকে আপনি যতই আয় করুন না কেন আপনাকে কোন আয়কর দিতে হবেনা। যেমন, ফ্রিল্যান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, সফটওয়ার ও আইটি ব্যবসাসহ আরও বিভিন্ন খাত। যদি আপনার এই ধরণের খাত থেকে আয় করে থাকেন, এই অপশনে Yes দিন।
Resident Status: Resident
বাংলাদেশী হিসেবে আপনি অবশ্যই Resident অপশনটি সিলেক্ট করবেন।
Heads of Income
আয়ের খাত বা উৎসসমূহ। এখান থেকে শুধুমাত্র আপনার উৎস বাছাই করে সিলেট করবেন।
- Salaries – চাকরিজীবিদের বেতন থেকে আয়
- Interest on Securities – সঞ্চয়পত্র, বন্ড ইত্যাদির সুদ থেকে আয়
- Income from House Property – গৃহ সম্পত্তি, বাড়ি ভাড়া ইত্যাদি
- Agricultural Income – কৃষি আয়
- Income from Business and Profession – ব্যবসা বা পেশা থেকে আয়
- Capital Gain – সম্পত্তি বিক্রয়ে অর্জিত মুনাফা
- Income from Other Source – উপরের উৎস বাদে অন্য যেকোন খাত থেকে আয়
- যদি আপনার আয়ের উৎস একমাত্র বেতন হয়ে থাকে, Salary বাছাই করবেন।
- ৬টি উৎসের কোনটি না হলে, ৭ নং Income from other source সিলেক্ট করবেন।
Any Income from the Following Sources
নিচের কোন উৎস থেকে আপনার আয় থাকলে তাও বাছাই করবেন।আপনি রেমিটেন্স আয় করে থাকেন তাহলে অবশ্যই (Income Earned Outside Bangladesh) এই অপশনটি সিলেক্ট করবেন।
- As a Partner of Firm
- As a Member of an AoP
- Income Earned Outside Bangladesh
- Income Earned by the Spouse or Minor Children
Save and Continue বাটনে ক্লিক করে পরের ধাপে প্রবেশ করুন।
ধাপ ৩ঃ আয়ের তথ্য – Income Information
আপনি যে যে উৎস থেকে আয় করেছেন তার তথ্য দিতে হবে। নিচের ছবিতে খেয়াল করুন।
Additional Information
- Location of Main Source of Income- প্রধান আয়ের উৎসের এলাকা এখানে আপনি যে এলাকায় আয় করছেন বা বসবাস করছেন।
- City Corporation Area- যদি সিটি কর্পোরেশন এলাকা
- Any Other Area- গ্রাম বা ইউনিয়ন পরিষদ এলাকা
- War wounded Gazetted Freedom Fighter- যদি আপনি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হন টিক দিবেন।
- Person with Disability- যদি আপনি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হন টিক দিবেন।
Claim Benefit as a Parent/ Legal Guardian of a Person with Disability- যদি আপনি কোন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি বা শিশুর পিতা-মাতা বা আইনত অভিভাবক হয়ে থাকেন এখানে টিক দিবেন
Claim Tax Rebate for Investment
আপনার ডিপিএস, সঞ্চয়পত্র বা অন্য কোন অনুমোদিত খাতে বিনিয়োগ থাকে, কর ছাড় পেতে এই অপশনে YES দিবেন।
Shareholder Director of a Company
যদি কোন প্রাইভেট বা পাবলিক লিঃ কোম্পানীর শেয়ারহোল্ডার পরিচালক হন।
IT10B Requirement
কোন ব্যক্তি করদাতার মোট সম্পদের পরিমাণ ৪০ লক্ষ টাকা বা তার বেশি হয়ে থাকে তাহলে ফরমে তার সম্পদ-দায় ও আয়-ব্যয়ের হিসাব দেখাতে হবে। মোট সম্পদের পরিমাণ ৪০ লক্ষ টাকার কম হয়, এটি পূরণ করা বাধ্যতামূলক নয়।
আপনার রিটার্ণ আরো সচ্ছ করতে চাইলে আপনি এটি পূরণ করবেন। এছাড়া বেশিরভাগ আয়কর অফিসে সম্পদ-দায় ও ব্যয় বিবরণী ছাড়া রিটার্ন গ্রহণ করতে চায় না।
Gross Wealth over 40,00,000? Own a Motor Car? Have House Property in any City Corporation? এগুলো থাকলে Yes এবং না থাকলে No দিন।
IT10B is not Mandatory. Still want to Submit?-
IT10B হচ্ছে সম্পদ-দায় বিবরণী দেখানোর একটি ফর্ম। যদি আপনার মোট সম্পদের পরিমাণ ৪০ লক্ষ টাকার কম হয়ে থাকে, এই বিবরণী দাখিল করা বাধ্যতামূলক নয়।
তারপরও আপনি যদি এটি সাবমিট করতে চান, Yes দিন এবং Save & Continue বাটনে ক্লিক করে পরের ধাপে যান।
ধাপ ৪ঃ আয়ের বিস্তারিত তথ্য
আয়ের উৎস অনুযায়ী তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করে বাৎসরিক আই পূরণ করতে হবে।
যাদের অন্যান্য উৎস দিয়েছে তারা ক্যাটাগরিতে পাওয়া না গেলে লিস্ট থেকে এনাদার ইনকাম সিলেক্ট করে নিজের ছবির মত পূরণ করতে হবে।
Tax Exempted Income
ফ্রিল্যান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, সফটওয়্যার ও আইটি ব্যবসা এবং এ ধরনের বিভিন্ন উৎস থেকে যারা আয় করেন তাদের কোন আয় দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তাই এসব খাট থেকে আয় থাকলে তা এখানে সিলেক্ট করতে হবে এবং কর্মুক্ত আয়ের অপশনটি নিচের ছবিতে দেখানো হয়েছে।
Income Summery
ইনকাম সামারিতে আপনার বাৎসরিক আয়ের যে পরিমাণটা রয়েছে এবং ব্যবসায়ীকে খরচ বিষয়টি উল্লেখ করে সেভ টু কন্টিনিউ করতে হবে।
ধাপ ৫: ব্যয়ের তথ্য
নিচের দেওয়ার ছবিটির মতো বিস্তারিত পূরণ করে যাদের ৪০ লাখ টাকা বা তারও বেশি হয় তাদের অবশ্যই পূরণ করতে হবে। এজন্য ফরমটি অবশ্যই পূরণের জন্য তাই নাকি ওমা আগে বলবেনা Yes দিন।
ধাপ ৬: সম্পদ ও দায় বিবরণী পূরণ
আপনি যদি প্রথম কর দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে থাকেন তাহলে সম্পদের ঘরে আপনার সকল সম্পদের তথ্য ও ধরন অনুযায়ী লিখবেন। সঞ্চয়পত্র কত টাকা অন্য কোন জিবিপিএস ফার্নিচার ও ইলেকট্রনিক্স ছবি অনুযায়ী সেভ টু কন্টিনিউ করলেই পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করবেন।
কিভাবে সম্পদ ও দায় বিবরণী মিলকরণ করবেন
নতুন করদাতা হলে
পুরাতন করদাতা হলে
ধাপ ৭: আয়কর ও পরিশোধ
আপনারা এর উপর কোন করপরিশোধ করতেন না হয় তাহলে প্রেমে আবুল এমন শূন্য আসবে. আবার রিটানে প্রেমের ট্যাক্স এমন শুন্য বা জিরো হয় তাদের রিটার্ন কে জিরো রিটার্ন বলা হয়. আপনি আইকর রিটার্ন পূর্ন সমাপ্ত হয়েছে কিনা তা দাখিল করতে পারবেন আবার চাইলে অনলাইনে দেওয়া ফরম পূরণ করে সরাসরি আয়কর সার্কেলের জমা দিতে পারবেন।
অফলাইন রিটার্ন
বাম পাশের ইয়েলো কালারের বাটন প্রসেস টু অফলাইন পেপার রিটেন ক্লিক করে আয়কর রিটার্ন ফর্ম টি প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
অনলাইন রিটার্ন
Yes বাটনে ক্লিক দেয়ার পর আপনার রিটার্ন জমা হয়ে যাবে আর কোন পরিবর্তন করতে পারবেন না। তাই যদি, আপনার তথ্য গরমিল আছে কিনা, No বাটন ক্লিক করে পূনরায় ফরমটি চেক করে নিতে হবে।
ধাপ ৭: Download Acknowledgement Receip
আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার পর ছবির মত একটি মেসেজ দিবে। এখানে রিটার্ন সাবমিশনের একটি Reference ID এবং Acknowledgement Receipt ডাউনলোড করার অপশন দেখাবে।
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন যাচাই
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন করার পর রিটার্ন যাচাই করার জন্য এইখানে ক্লিক করে যাচাই করুন।
আপনার টিআইএন নম্বর লিখুন এবং ক্যাপচার করতে লিখে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করলেই আপনার রিটার্ন যাচাই করতে পারবেন।
আপনার টিআইএন নম্বর লিখুন এবং ক্যাপচার করতে লিখে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করলেই আপনার রিটার্ন যাচাই করতে পারবেন।
সঞ্চয়পত্র আয়কর রিটার্ন
বিস্তারিত পরবর্তীতে দেওয়া হবে।
আয়কর রিটার্ন সার্টিফিকেট
বিস্তারিত পরবর্তীতে দেওয়া হবে।
শেষকথাঃ আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫
ইতিমধ্যেই আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনেছেনআয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫ সম্পর্কে । যদি আপনি এখনো আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৪-২০২৫ না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পুনরায় মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এই আর্টিকেলটি আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে শেয়ার করুন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানান। পরিশেষে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শেষ করছি ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url