মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করেছি মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এবং১০ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে। আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে জানতে পারবেন মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এবং ১০ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে বিস্তারিত।
বর্তমান সময়ে আমরা বিভিন্ন রোগ এবং শারীরিক সমস্যায় ভুগি। কিন্তু আমরা যদি ডায়েট চার্ট অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করে থাকি তাহলে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকবো বলে আশা করা যায়। তাই এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আলোচনা করব মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট করে কিভাবে শারীরিক সুস্থতা অর্জন করবেন এ বিষয়ে।
সূচিপত্রঃ
ভূমিকা
আপনারা অনেকে জানেন না মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে। আমি এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করব মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট, 10 কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট, ২০ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক
প্রতিদিন এক কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়, ছেলেদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট, মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়, এক মাসেই ৫ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এবং আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে। যদি আপনি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানো ডায়েট চার্ট এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে পারবেন
১০ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট লিখে ইন্টারনেটে সার্চ করলে আপনি অসংখ্য তালিকা পেয়েছেন। কিন্তু সেগুলো কি আসলে কার্যকর্ম প্রমাণিত সেটা আপনার জানা নেই। ১০ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট বা মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট যারা তৈরি করেছে তারা সেগুলো নিজে পরীক্ষা করেছে কিনা সেটাও নিশ্চিত নয়।
তাই আমি আপনাদের মাঝে আর্টিকেলটি নিয়ে আসলাম আপনি যদি আমার দেওয়া এই খাদ্য তালিকা অনুসরণ করেন তাহলে কার্যকর ফলাফল পাবেন। ১০ কেজি ওজন কমানো অনেক কঠোর ইচ্ছাশক্তি ও পরিশ্রমের মাধ্যমেই শুধু এটা করা যাবে। সেজন্য আপনার সর্বোচ্চ পরিমাণ ধৈর্য এবং মানসিক শক্তি প্রয়োজন।
কারন এই চার্ট অনুসরণ করে আপনাকে দৈনন্দিন স্বাভাবিকের চেয়ে ৬৫ শতাংশ কম খাবার খেতে হবে। আপনি এখন থেকে অনুশীলন শুরু করলেই আপনার ওজন কমা শুরু করবে না। আপনার শরীরের এই খাদ্য তালিকা গ্রহণ ও মস্তিষ্ক ওজন কমানোর জন্য প্রস্তুত হলে এটা কাজ করা শুরু করবে। শরীর ও মনকে এমন পর্যায়ে নিতে কিছুদিন সময় প্রয়োজন হবে।
লেবু পানির সাথে মধু মিশ্রিতঃ
ঘুম থেকে ওঠার পর সকালে খালি পেটে এক গ্লাস মধু দিয়ে লেবু পানি পান করতে হবে একটি বেশি লেবু অর্ধেক রস এক গ্লাস পানির মধ্যে দিয়ে এর সাথে এক চামচ অরিজিনাল মধু মিশিয়ে পান করতে হবে। শীতকালে কুসুম গরম পানি দিয়ে পান করবেন। তবে এর সাথে আধা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেতে পারলে আরো ভালো হবে।
সকালের নাস্তাঃ
সকাল আটটার সময় একটি সবুজ আপেল অথবা কমলা অথবা দুইটি ছোট সাইজের কলা এর সাথে এক চামচ চিয়া সিট এক গ্লাস পানি খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে ভিজিয়ে রেখে মানে ঠিক ৭ টা ৩০ মিনিটের দিকে ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং আটটার সময় সপ্তাহে চার দিন খেতে হবে।
সপ্তাহে বাকি দুইদিন রুটি অথবা চিনি ছাড়া বাকরখানি খাবেন সাথে একটি কলা খাবেন বাকি একদিন একটি ডিম অথবা এক গ্লাস দুধ চিনি ছাড়া আর সাথে একটি কাঁচা শসা অথবা গাজর খাবেন।
সকালের হালকা খাবারঃ
১০:৩০ ঘটিকায় অল্পতেলের রান্না করা নানা পদ মেশানো শাকসবজি বড় কাপের এক কাপ পরিমাণ খেতে হবে। সপ্তাহে দুই দিন ছোট সুখ খাওয়ার বাটির এক বাটি ডাল খাবেন।
বেশি ক্ষুধা লাগলে সবজি অথবা ডালের সাথে অল্প কিছু মুড়ি অথবা চিড়া মিশিয়ে খেয়ে নিবেন। তবে ভেজানো কিসমিস অথবা খেজুর দিয়ে খেতে পারেন। খেজুর এবং কিসমিস অবশ্যই ঘুমানোর আগে ভিজিয়ে রাখবেন।
দুপুরের খাবারঃ
দুপুরের খাবারের সাথে থাকবে শাকসবজি মিশ্রিত ডাল। সবজিতে দেহের জন্য সব ধরনের প্রয়োজনে ভিটামিন ও মিনারেল পাবেন কারণ সবজিতে প্রচুর ফাইবার থাকে। যা হজম করতে সহায়তা করে ও শরীরের প্রবেশ করার সাথে সাথে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে। সবজি রান্না করার ক্ষেত্রে তেল খুব অল্প পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।
পেয়াজ তেলে ভেজে নিয়ে রান্না করবে না। সবজি পুরোপুরি সিদ্ধ করলে সবজিতে পুষ্টিগুণ বিদ্যমান থাকে। বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, গাজর, শসা, বেগুন, মুলা, সিম, পটল, করলা, শালগম, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, পালং ইত্যাদি ওজন কমানোর জন্য এইসব শাকসবজি গুলো অনেক উপকারী। আপনারা যদি অধিক ক্ষুদা লাগে তাহলে সপ্তাহে ১ দিন অথবা ২ দিন এক কাপ করে ভাত খেতে পারেন তবে ১৫ দিন এবং ২০ দিন পর পর।
সপ্তাহের না ১-২ দিন মুরগির গোস্ত খেতে পারেন। তবে মুরগির বুকের মাংস খাওয়া যাবে। তাছাড়া মুরগির মাংসের গ্রিলের সাথে একটা সাধারণ নান রুটি অথবা সেদ্ধ দুটি খেতে পারবেন। সপ্তাহে দুইদিন মাছ খাবেন কিন্তু অতিরিক্ত তেলযুক্ত মাছ খাবেন না। সবজি দিয়ে মাছের তরকারি বা শাক দিয়ে মাছের তরকারি খুব উপকারী।
বিকেলের খাবারঃ
ভেজানোর ছোলা অথবা তিন চারটি খেজুর খেতে পারেন। কিন্তু যদি সকালে কলা খেয়ে থাকেন তাহলে বিকেলে অন্য কিছু খাবেন। ১০ কেজি ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণ করার সময় দিনে দুই তিনটা কলা অবশ্যই খাবেন।কারণ কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে যা পিরিয়ডের সময় বেশি প্রয়োজন। শরীর বেশি দুর্বল হলে ডায়েট করা বাদ দিন। এসবের সাথে চিনি ছাড়া চা খেতে পারেন আর ৩০ মিনিট করে হালকা ব্যায়াম করতে পারেন।
রাতের খাবারঃ
সন্ধ্যায় এক গ্লাস লেবু পানি খাবেন। অর্ধেক লেবুর রস এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে পান করবেন।
রাত বারোটার মধ্যে ঘুমিয়ে যেতে হবে এবং অবশ্যই রাতে খাবার খাওয়ার তিন ঘন্টা পর ঘুমাতে হবে।
পানিঃ
বাদামঃ
৪-৫ টা কাটবা দাম চার-পাঁচটা কাজুবাদাম এবং ৩০ থেকে ৩৫টা চিনা বাদাম খাবেন। বাদাম খুদা হওয়ার দূর করবে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি যোগান দিবে।
ডায়েট চার্ট অনুসরণের সময় ওজন বাহি বা ওয়েট লিফটিং ব্যায়াম করা যাবে না। ফ্রি হ্যান্ড এবং কার্ডিওগ্রাম করতে হবে।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট লিখে ইন্টারনেটে সার্চ করলে আপনি অসংখ্য তালিকা পেয়েছেন। কিন্তু সেগুলো কি আসলে কার্যকর্ম প্রমাণিত সেটা আপনার জানা নেই। মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট বা খাদ্য তালিকা যারা তৈরি করেছে তারা সেগুলো নিজে পরীক্ষা করেছে কিনা সেটাও নিশ্চিত নয়।
তাই আমি আপনাদের মাঝে আর্টিকেলটি নিয়ে আসলাম আপনি যদি আমার দেওয়া এই খাদ্য তালিকা অনুসরণ করেন তাহলে কার্যকর ফলাফল পাবেন। ১০ কেজি ওজন কমানো অনেক কঠোর ইচ্ছাশক্তি ও পরিশ্রমের মাধ্যমেই শুধু এটা করা যাবে। সেজন্য আপনার সর্বোচ্চ পরিমাণ ধৈর্য এবং মানসিক শক্তি প্রয়োজন।
কারন মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণ করে আপনাকে দৈনন্দিন স্বাভাবিকের চেয়ে ৬৫ শতাংশ কম খাবার খেতে হবে। আপনি এখন থেকে অনুশীলন শুরু করলেই আপনার ওজন কমা শুরু করবে না। আপনার শরীরের এই খাদ্য তালিকা গ্রহণ ও মস্তিষ্ক ওজন কমানোর জন্য প্রস্তুত হলে এটা কাজ করা শুরু করবে। শরীর ও মনকে এমন পর্যায়ে নিতে কিছুদিন সময় প্রয়োজন হবে।
লেবু পানির সাথে মধু মিশ্রিতঃ
ঘুম থেকে ওঠার পর সকালে খালি পেটে এক গ্লাস মধু দিয়ে লেবু পানি পান করতে হবে একটি বেশি লেবু অর্ধেক রস এক গ্লাস পানির মধ্যে দিয়ে এর সাথে এক চামচ অরিজিনাল মধু মিশিয়ে পান করতে হবে।
শীতকালে কুসুম গরম পানি দিয়ে পান করবেন। তবে এর সাথে আধা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেতে পারলে আরো ভালো হবে।
সকালের নাস্তাঃ
সকাল আটটার সময় একটি সবুজ আপেল অথবা কমলা অথবা দুইটি ছোট সাইজের কলা এর সাথে এক চামচ চিয়া সিট এক গ্লাস পানি খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে ভিজিয়ে রেখে মানে ঠিক ৭ টা ৩০ মিনিটের দিকে ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং আটটার সময় সপ্তাহে চার দিন খেতে হবে।
সপ্তাহে বাকি দুইদিন রুটি অথবা চিনি ছাড়া বাকরখানি খাবেন সাথে একটি কলা খাবেন বাকি একদিন একটি ডিম অথবা এক গ্লাস দুধ চিনি ছাড়া আর সাথে একটি কাঁচা শসা অথবা গাজর খাবেন।
সকালের হালকা খাবারঃ
১০:৩০ ঘটিকায় অল্পতেলের রান্না করা নানা পদ মেশানো শাকসবজি বড় কাপের এক কাপ পরিমাণ খেতে হবে। সপ্তাহে দুই দিন ছোট সুখ খাওয়ার বাটির এক বাটি ডাল খাবেন। বেশি ক্ষুধা লাগলে সবজি অথবা ডালের সাথে অল্প কিছু মুড়ি অথবা চিড়া মিশিয়ে খেয়ে নিবেন।
তবে ভেজানো কিসমিস অথবা খেজুর দিয়ে খেতে পারেন। খেজুর এবং কিসমিস অবশ্যই ঘুমানোর আগে ভিজিয়ে রাখবেন। এইভাবে মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এর সকালের অংশ শেষ হয়ে যাবে।
দুপুরের খাবারঃ
দুপুরের খাবারের সাথে থাকবে শাকসবজি মিশ্রিত ডাল। সবজিতে দেহের জন্য সব ধরনের প্রয়োজনে ভিটামিন ও মিনারেল পাবেন কারণ সবজিতে প্রচুর ফাইবার থাকে। যা হজম করতে সহায়তা করে ও শরীরের প্রবেশ করার সাথে সাথে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে। সবজি রান্না করার ক্ষেত্রে তেল খুব অল্প পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।
পেয়াজ তেলে ভেজে নিয়ে রান্না করবে না। সবজি পুরোপুরি সিদ্ধ করলে সবজিতে পুষ্টিগুণ বিদ্যমান থাকে। বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, গাজর, শসা, বেগুন, মুলা, সিম, পটল, করলা, শালগম, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, পালং ইত্যাদি ওজন কমানোর জন্য এইসব শাকসবজি গুলো মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট জন্য অনেক উপকারী।
আপনারা যদি অধিক ক্ষুদা লাগে তাহলে সপ্তাহে ১ দিন অথবা ২ দিন এক কাপ করে ভাত খেতে পারেন তবে ১৫ দিন এবং ২০ দিন পর পর। সপ্তাহের না ১-২ দিন মুরগির গোস্ত খেতে পারেন। তবে মুরগির বুকের মাংস খাওয়া যাবে। তাছাড়া মুরগির মাংসের গ্রিলের সাথে একটা সাধারণ নান রুটি অথবা সেদ্ধ দুটি খেতে পারবেন।
সপ্তাহে দুইদিন মাছ খাবেন কিন্তু অতিরিক্ত তেলযুক্ত মাছ খাবেন না। সবজি দিয়ে মাছের তরকারি বা শাক দিয়ে মাছের তরকারি খুব উপকারী।
বিকেলের খাবারঃ
ভেজানোর ছোলা অথবা তিন চারটি খেজুর খেতে পারেন। কিন্তু যদি সকালে কলা খেয়ে থাকেন তাহলে বিকেলে অন্য কিছু খাবেন। মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণ করার সময় দিনে দুই তিনটা কলা অবশ্যই খাবেন। কারণ কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে যা পিরিয়ডের সময় বেশি প্রয়োজন।
শরীর বেশি দুর্বল হলে ডায়েট করা বাদ দিন। এসবের সাথে চিনি ছাড়া চা খেতে পারেন আর ৩০ মিনিট করে হালকা ব্যায়াম করতে পারেন।
রাতের খাবারঃ
সন্ধ্যায় এক গ্লাস লেবু পানি খাবেন। অর্ধেক লেবুর রস এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে পান করবেন। রাত বারোটার মধ্যে ঘুমিয়ে যেতে হবে এবং অবশ্যই রাতে খাবার খাওয়ার তিন ঘন্টা পর ঘুমাতে হবে।
পানিঃ
প্রচুর পানি খেতে হবে এবং দিনে ৪-৫ লিটার পানি খেতে পারলে মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুযায়ী শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা যাবে।
বাদামঃ
৪-৫ টা কাটবা দাম চার-পাঁচটা কাজুবাদাম এবং ৩০ থেকে ৩৫টা চিনা বাদাম খাবেন। বাদাম খুদা হওয়ার দূর করবে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি যোগান দিবে। মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণের সময় ওজন বাহি বা ওয়েট লিফটিং ব্যায়াম করা যাবে না। ফ্রি হ্যান্ড এবং কার্ডিওগ্রাম করতে হবে।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এর সতর্কতা
- ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণ করার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।যেমনঃ
- প্রাকৃতিক খাবার ছাড়া বাইরে তৈরি করা খাবার খাওয়া যাবেনা।
- মিষ্টি জাতীয় যেকোনো তৈরি করা খাবার শতভাগ এড়িয়ে চলতে হবে।
- তেলে চুবিয়ে ভাজা যেকোনো খাবার খাওয়া যাবে না।
- আগে কখনো কোন ডায়েট চার্ট ফলো না করে থাকলে শুরু থেকে রুটিন অনুসরণ না করাই ভালো। আপনি শুরুতে ধীরে ধীরে খাবার কমিয়ে এইটাকে শেষ লক্ষ্য হিসেবে রাখবেন।
প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
ওজন কমানোর জন্য প্রয়োজন প্রচুর প্রচেষ্টা এবং একনিষ্ঠা। এটি এমন একটি ধীর যাত্রা যার জন্য অবিরাম প্রচেষ্টা প্রয়োজন। তবে পাঁচটি সহজ টিপস যা আপনাকে প্রতিদিন এক কেজি ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। জেনে নিন কোন কাজগুলো করবেন-
শরীরচর্চাঃ
শুধু সঠিক ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণ করলেই ওজন কমবে এমনটা নয়। নিয়মিত শরীর চর্চা আপনাকে ফিট রাখতে ও সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেজন্য নিয়মিত জগিং হাটা কিংবা দৌড়ানোর মাধ্যমেও আপনি শরীরচর্চার কাজ অনেকটা সারতে পারেন।
গরম পানি পান করুনঃ
গরম পানি পান করার মাধ্যমে ওজন কমানো সবচেয়ে সহজ কাজ গুলোর মধ্যে একটি। গরম পানির শরীরের সঞ্চিত ফ্যাট কেটে ফেলে ওজন কমাতে সহায়তা করে। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস উষ্ণ গরম পানি আপনার বিপাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং ওজন রাজ করার অন্যতম প্রয়োজনীয় উপায়।
চিনি বাদ দিনঃ
চিনি খাবারে সংযুক্ত না করে খাবার খাওয়া ওজন হ্রাস করার অন্যতম দ্রুত উপায়। চিনি বিপাকের হার কে ধির করে দেয় যা আপনার ওজনরা আসার প্রক্রিয়াকে বাধা দিবে এবং চিনিযুক্ত খাবার বদলে গুড় এবং মধু বেছে নিন।
গ্রিন টি পান করুনঃ
গ্রিন টি প্রতিদিন দুই কাপ অথবা তিন কাপ খেলে তা আপনার বিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করবে। এটি এন্টিঅক্সিডেন্টে ভরা, যা আপনাকে স্বাস্থ্যকর এবং কাঙ্খিত মাপে ফিরে আসতে সাহায্য করবে।
খাবারে প্রোটিন যোগ করুনঃ
প্রোটিন আপনার তৃপ্তি বজায় রাখে এবং যে কোন খাবার খাওয়া থেকে বিরত রাখে, যা শেষ পর্যন্ত আপনাকে ওজন কমাতে সহায়তা করবে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করলে তা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে। যদি নিরামিষ আসি হন তবে সিমের বিচি, ডাল, দই এবং পানীয় জাতীয় খাবার অন্তর্ভুক্ত করে ডায়েট প্রোটিনযুক্ত করতে পারবেন।
ছেলেদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
ছেলেদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এর মধ্যে আলাদা বা অন্য কোন বিষয় নেই। মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এর মধ্যেই সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। পুনরায় মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অংশটি আবার পড়লে ছেলেদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে। যদি পূর্বের আর্টিকেলটি অথবা আলোচনাটুকু সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে না পড়ে থাকেন তাহলে আপনি পুনরায় মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অংশটি পড়লে বিস্তারিতভাবে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য পেয়ে যাবেন এবং উপকৃত হবেন।
৭ দিনে ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
ওজন কমানোর জন্য প্রয়োজন প্রচুর প্রচেষ্টা এবং একনিষ্ঠা। এটি এমন একটি ধীর যাত্রা যার জন্য অবিরাম প্রচেষ্টা প্রয়োজন। তবে পাঁচটি সহজ টিপস যা আপনাকে প্রতিদিন পর্যাপ্ত ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। জেনে নিন কোন কাজগুলো করবেন-
শরীরচর্চাঃ
শুধু সঠিক ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট অনুসরণ করলেই ওজন কমবে এমনটা নয়।নিয়মিত শরীর চর্চা আপনাকে ফিট রাখতে ও সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেজন্য নিয়মিত জগিং হাটা কিংবা দৌড়ানোর মাধ্যমেও আপনি শরীরচর্চার কাজ অনেকটা সারতে পারেন।
গরম পানি পান করুনঃ
গরম পানি পান করার মাধ্যমে ওজন কমানো সবচেয়ে সহজ কাজ গুলোর মধ্যে একটি। গরম পানির শরীরের সঞ্চিত ফ্যাট কেটে ফেলে ওজন কমাতে সহায়তা করে। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস উষ্ণ গরম পানি আপনার বিপাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং ওজন রাজ করার অন্যতম প্রয়োজনীয় উপায়।
চিনি বাদ দিনঃ
চিনি খাবারে সংযুক্ত না করে খাবার খাওয়া ওজন হ্রাস করার অন্যতম দ্রুত উপায়। চিনি বিপাকের হার কে ধির করে দেয় যা আপনার ওজনরা আসার প্রক্রিয়াকে বাধা দিবে এবং চিনিযুক্ত খাবার বদলে গুড় এবং মধু বেছে নিন।
গ্রিন টি পান করুনঃ
গ্রিন টি প্রতিদিন দুই কাপ অথবা তিন কাপ খেলে তা আপনার বিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করবে। এটি এন্টিঅক্সিডেন্টে ভরা, যা আপনাকে স্বাস্থ্যকর এবং কাঙ্খিত মাপে ফিরে আসতে সাহায্য করবে।
খাবারে প্রোটিন যোগ করুনঃ
প্রোটিন আপনার তৃপ্তি বজায় রাখে এবং যে কোন খাবার খাওয়া থেকে বিরত রাখে, যা শেষ পর্যন্ত আপনাকে ওজন কমাতে সহায়তা করবে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করলে তা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে। যদি নিরামিষ আসি হন তবে সিমের বিচি, ডাল, দই এবং পানীয় জাতীয় খাবার অন্তর্ভুক্ত করে ডায়েট প্রোটিনযুক্ত করতে পারবেন।
মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ঔষধ
জিরোফ্যাট ১২০ এম জি ক্যাপসুল (Zerofat 120 MG Capsule) এই ওষুধের জন্য কি অন্য কোন বিকল্প আছে?
- কোবিস ১২০ এম জি ক্যাপসুল (Cobese 120 MG Capsule)
- ও স্ট্য়াট ১৫০ এম জি ক্যাপসুল (O Stat 120 MG Capsule)
- ওবেলিট ১২০ এম জি ক্যাপসুল (Obelit 120 MG Capsule)
- অবিলিক্স ১২০ এম জি ক্যাপসুল (Obilix 120 MG Capsule)
শেষ কথাঃ মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট
ইতিমধ্যেই আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে জেনেছেন মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এবং ছেলেদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এ সম্পর্কে । যদি আপনি এখনো মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট এবং ছেলেদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পুনরায় মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এই আর্টিকেলটি আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে শেয়ার করুন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনার মূল্যবান মতামতে আমাদের কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানান। পরিশেষে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শেষ করছি ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url